তারেক নূরুল হাসান

তাহসিন, আমাদের ম্যাক্স ভাইয়ের পিচ্চি। বয়স ১১ মাস। রঙ করা এখনও হয় না! শুধু প্র্যাকটিসে কাজ হবে না আসলে, সঠিক টেকনিকটাও জানা দরকার।

স্কেচ কাগজে কলমে করে তারপরে স্ক্যান করে রঙ করা। কম্প্যুতে নেয়ার পরে দেখি ভাল লাগছে না। অথচ আমার হাতে ধরা কাগজ, মানে যেটায় এঁকেছি, ওখানে দেখতে চমৎকার লাগছে। এই দুইরকম লাগার কারণ কী কে জানে! রঙ করায় এখনো অনেক কাঁচা। ব্যাপক প্র্যাকটিস করতে হবে।

এইটা আমার করা তিন নম্বর কার্টুন। রঙ করতে গিয়ে অনেক কিছু শিখছি। আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগছে সুজন্দার করা রঙ। প্রথমে একদম লাইট টোন দিয়ে পরে শেড দিয়ে দিয়ে ডার্ক করা। এরপরের বার এই বুদ্ধি প্রয়োগ করতে হবে।

কার্টুন আঁকার নেশায় পেয়েছে আমাকে! কী বিষয়ে আঁকবো ভাবতে গিয়ে কামরুলের কাছ থেকে বহু আগে শোনা একটা গল্পের কথা মনে পড়লো। সেটাই কার্টুন বানিয়ে ফেললাম!   প্রথম স্ক্যান কম্পোজিশান ফাইনাল আউটপুট

কার্টুন আঁকিবার একখান প্রাণান্তকর চেষ্টা। পেন্সিলে আঁকিতে পারি, কিন্তু সেটারে কেমন করে রঙ করে, কেমন করে ঢং করে, এইসব নিয়া বেশ হেজিমনিতে দিন কাটাইতেছি। পেন্সিলে পিটাইয়া, ট্যাবলেট দিয়া চাবাইয়া, ফটুস্যুপ-এ মাখাইয়া শেষমেষ ঘন্টা তিনেকের সুমো-কুস্তির পরে এইখান বাইরাইলো। সচলে পোস্টাইয়া দিলাম। জাঝাকুল্লা খাইর। ক্যারেক্টার স্টাডি ১ ক্যারেক্টার স্টাডি ২ ক্যারেক্টার স্টাডি ৩ ড্রাফট ফাইনাল আউটপুট