পৌনঃপুনিক
প্রায়শই গা ঝাড়া দিয়ে উঠে ভাবি, নাহ, আজ থেকে প্রতিদিন অন্তত এক পাতা হলেও কিছু লিখব।
তারপর দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে দিন শুরু করি। বেলা বাড়তে থাকতে, সূর্য্যের আগে আগে আমি ছুটে চলি নানা কাজে। ওপেনটি বাইস্কোপ, নাইন টেন ..., নাকি নাইন ইলাভেন এখন? সে যাকগে, চুলটানা বিবিয়ানা, আর আমার বৈঠকখানা রংবেরঙের বায়োস্কোপে ভরে ওঠে। তার থেকে বেছে বেছে কিছু নিয়ে আমি রংধনু বানাই।
পৃথিবী তার আহ্নিক সারে। আমি মাঝামাঝি ক্লান্ত হয়ে এবং অনেকই রেগে মেগে লাগাম টেনে ধরি। ওরে বুবু সরে দাঁড়া, আসছে আমার পাগলা ঘোড়া।
আমি বাড়ি ফিরবার অনেক আগেই দেখি সূর্য্য বাড়ি ফিরে গেছে, সারাদিনের শোধ তুলে নিয়ে অট্টহাসি দেয় যেন। তো দিক না! সেই তো আন-বাড়িতে ডিউটি তার এখন। আমার মতন সুখ সুখ সুখ কই পাবে সে?
তো, সুখী হই, হয়ে আমি জাল টেনে বসি। আনাচে কানাচে কত আঁকাআঁকি, কত লেখাজোকা- সবগুলোর ভাঁজ খুলে খুলে রঙে ভেসে যাই, ডুবে ডুবে যাই।
আর ডুবতে ডুবতে চোখ বুজে ভাবি, নাহ, কাল থেকে প্রতিদিন অন্তত এক পাতা হলেও কিছু লিখব।
তারপর দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়ে দিন শুরু করি। বেলা বাড়তে থাকতে, সূর্য্যের আগে আগে আমি ছুটে চলি নানা কাজে। ওপেনটি বাইস্কোপ, নাইন টেন ..., নাকি নাইন ইলাভেন এখন? সে যাকগে, চুলটানা বিবিয়ানা, আর আমার বৈঠকখানা রংবেরঙের বায়োস্কোপে ভরে ওঠে। তার থেকে বেছে বেছে কিছু নিয়ে আমি রংধনু বানাই।
পৃথিবী তার আহ্নিক সারে। আমি মাঝামাঝি ক্লান্ত হয়ে এবং অনেকই রেগে মেগে লাগাম টেনে ধরি। ওরে বুবু সরে দাঁড়া, আসছে আমার পাগলা ঘোড়া।
আমি বাড়ি ফিরবার অনেক আগেই দেখি সূর্য্য বাড়ি ফিরে গেছে, সারাদিনের শোধ তুলে নিয়ে অট্টহাসি দেয় যেন। তো দিক না! সেই তো আন-বাড়িতে ডিউটি তার এখন। আমার মতন সুখ সুখ সুখ কই পাবে সে?
তো, সুখী হই, হয়ে আমি জাল টেনে বসি। আনাচে কানাচে কত আঁকাআঁকি, কত লেখাজোকা- সবগুলোর ভাঁজ খুলে খুলে রঙে ভেসে যাই, ডুবে ডুবে যাই।
আর ডুবতে ডুবতে চোখ বুজে ভাবি, নাহ, কাল থেকে প্রতিদিন অন্তত এক পাতা হলেও কিছু লিখব।